বৃহস্পতিবার রথযাত্রা। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে জগন্নাথ, বলভদ্র ও সুভদ্রার রথ তিনটিকে সাজানোর কাজ শুরু হয়েছে ১৫-২০ দিন আগে থেকেই। এখন পড়ছে চূড়ান্ত রঙের প্রলেপ। ৪০-৫০ জন দক্ষ স্থানীয় শিল্পী এ কাজের বরাত পেয়েছেন। সেজে উঠছে মন্দির থেকে গুন্ডিচাবাড়ি যাওয়ার দীর্ঘ রাস্তাটিও। রথযাত্রার প্রস্তুতি সরেজমিনে দেখে যান মুখ্যমন্ত্রী নবীন পটনায়েক। রথযাত্রা উৎসবের জন্য মজুত রাখা হয়েছে ১৮৭ জন ডাক্তার, ৪০০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স। জেলার প্রধান হাসপাতালে তৈরি রাখা হয়েছে ১১৭টি অতিরিক্ত শয্যা। উৎসবের কয়েক শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চালানো হবে অতিরিক্ত ২০০টি বাস। উৎসবের দিনগুলিতে পিপিলি-সহ ৩১৬ নং জাতীয় সড়কের কোনও টোল প্লাজাতেই দিতে হবে না কর। সিসি টিভি ক্যামেরার নজরদারিতে গোটা পুরী শহর। ১৫৫ প্ল্যাটুন পুলিশ এবং ১০০ পুলিশ আধিকারিক থাকবেন নিশ্ছিদ্র প্রহরায়। থাকছেন কয়েকশো সাদা পোশাকের পুলিশও। জল নিয়ে কোনও সমস্যায় যাতে পড়তে না হয়, সে কারণে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে রাখা হচ্ছে মোট ৪১টি পানীয় জলের ট্যাঙ্ক।
ফাইল চিত্র।