খেলা

১১০ রানে জয়ী সানরাইজার্স হায়দরাবাদ, এবারের মতো IPL সফর শেষ কলকাতা নাইট রাইডার্সের

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ- ২৭৮/৩ (ক্লাসেন ১০৫, হেড ৭৬, নারিন ২/৪২)
কলকাতা নাইট রাইডার্স- ১৬৮/১০ (মণীশ ৩৭, রানা ৩৪,  উনাদকট ৩/২৪, মালিঙ্গা ৩/৩১, দুবে ৩/৩৪)
১১০ রানে জয়ী সানরাইজার্স হায়দরাবাদ।

শেষ ম্যাচেও হার।  সানরাইজার্স হায়দরাবাদের রানের পাহাড় ডিঙোতে পারল না কলকাতা নাইট রাইডার্স।  নয়াদিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে সেই ম্যাচ খেলতে নেমে ল্যাজেগোবরে হতে হলো নাইটদের। ১১০ রানে হেরে এ বারের মতো শেষ হলো গতবারের চ্যাম্পিয়ন কেকেআরের আইপিএল অভিযান। ২৭৯ রানের টার্গেট নিয়ে খেলতে নেমে কেকেআর অল আউট ১৬৮ রানে। কেউ হাফ সেঞ্চুরিও করতে পারেননি। তিন উইকেট করে নেন এহসান মালিঙ্গা (৩–৩১), হর্ষ দুবে (৩–৩৪), জয়দেব উনাদকট (৩–২৪)। সানরাইজার্স রেকর্ড গড়ল, ব্যক্তিগত নজির গড়লেন তাদের কিপার হেনরিখ ক্লাসেনও। আগে ব্যাট করে হায়দরাবাদের স্কোর ২৭৮–৩। যা আইপিএলের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোর। ঘটনাচক্রে সর্বোচ্চ রানের তালিকায় প্রথম দুটো জায়গাও হায়দরাবাদের দখলে। ২০২৪ সালে আরসিবির বিরুদ্ধে ২৮৭–৩ স্কোর রয়েছে। এ বছর হায়দরাবাদ ২৮৬–৬ তুলেছিল রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে। চার নম্বরেও থাকছে হায়দরাবাদের নাম। এ দিন রেকর্ড গড়লেন ক্লাসেনও। ৩৯ বলে তিনি খেলেন ১০৫ নট আউটের ইনিংস, যা সাজানো ৭ বাউন্ডারি, ৯ ওভার বাউন্ডারিতে। ক্লাসেনের সেঞ্চুরি এসেছে ৩৭ বলে। যা আইপিএলের ইতিহাসে তৃতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। একে আছেন ক্রিস গেইল। ২০১৩ সালে ৩০ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। দুই নম্বরে আছেন বৈভব সূর্যবংশী (৩৫ বলে)।