গত ৫ অগাস্ট একটি ঐতিহাসিক প্রস্তাবে দিল্লিতে সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন যে , কাশ্মীর থেকে চিরতরে তুলে নেওয়া হবে ৩৭০ ধারা। পাশাপাশি, জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখকে আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে পেশ করা হয়। তার পর থেকে উপত্যকার একাধিক নেতাকে আটক করা হয়েছে। গৃহবন্দি করা হয়েছে একাধিক তাবড় রাজনীতিবিদকে। বন্দি করে রেকে ছিলেন উপত্যকার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীরাও। গত অগাস্ট মাস থেকে ১৪৮ দিন পর মুক্তি পেলেন উপত্যকার প্রশাসনের হাতে বন্দি ৫ জন ভূস্বর্গের নেতা। পিডিপি, ন্যাশনাল কনফারেন্স, ও কংগ্রেসের, ইশফাক জব্বর, গুলাম নবি ভাট, বশির মীর, জাহুর মীর, ইয়েসির রেশির মতো নেতাদের এতদিন আটক করে রেখেছিল ভূস্বর্গের মানুষ। উপত্যকার ৩৩ জন নেতাকে আপাতত রাখা হয়েছে বিধায়কদের হস্টেলে। এর আগে , সেন্ট্যর হোটেলে তাঁদের রাখা হয় তাঁদের। বন্দি রয়েছেন কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহ থেকে তার সন্তান ওমর। ন্যাশনাল কনফারন্সের এই প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও আটক রয়েছেন পিডিপি নেত্রী তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি।