ভোরবেলায় পুলিশের এনকাউন্টারে হায়দরাবাদে গণধর্ষণ খুনের ঘটনায় খতম চার অভিযুক্তই। যেখানে নির্যাতিতার মরদেহ পোড়ায় অভিযুক্তরা সেখানেই তারা পুলিশের উপর চড়াও হয়। পাল্টা গুলিতে মৃত্যু হয় চার অভিযুক্তের। এই ঘটনায় তেলেঙ্গনা হাইকোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। এরপর হাইকোর্টের তরফে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অভিযুক্তদের মৃতদেহ ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সুরক্ষিত রাখতে । একদল স্বতন্ত্র কর্মীরা এর আবেদন জানিয়েছেন । দেশজুড়ে এনকাউন্টারের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া এসেছে । বেশিরভাগ মানুষ এই এনকাউন্টারকে সমর্থন জানালেও এক অংশ এর বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন ।
পুলিশ কমিশনার এই যুক্তি দিলেও, এনকাউন্টারের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। প্রশ্ন উঠছে —
প্রশ্ন ১ – পুলিশকর্মীরা থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্তরা পালানোর চেষ্টা করল কীভাবে?
প্রশ্ন ২ – নিয়ম অনুয়ায়ী অভিযুক্তদের হাতে হাতকড়ার এক অংশ ও পুলিশের হাতে অন্য অংশ থাকার কথা। তা কি ছিল না?
প্রশ্ন ৩ – পঞ্চাশ জন পুলিশকর্মী ধাওয়া করে কেন অভিযুক্তদের ধরতে পারল না?
প্রশ্ন ৪ – অভিযুক্তদের কোমরের তলায় গুলি করা গেল না কেন?
প্রশ্ন ৫- চার অভিযুক্ত জেলে আলাদা সেলে থাকা সত্ত্বেও একসঙ্গে পালানোর ছক কষল কীভাবে?