ছাত্রাবাস খুলে দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত বিশ্বভারতীতে ৷ আন্দোলন চললেও পড়ুয়াদের দাবি, ২৪ ঘন্টা পরই মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে কর্মসচিব সহ ৩ আধিকারিককে ৷ যদিও, ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে নিজের দফতরেই রয়েছেন তিন আধিকারিক । আন্দোলনের জেরে হেনস্থা হওয়ার আশঙ্কায় দফতর ছেড়ে বেরোচ্ছেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন কর্মসচিব আশিস আগরওয়াল । আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের মধ্যে সোমনাথ সৌ ও মীনাক্ষী ভট্টাচার্য বলেন, “আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে ৷ ১৫০ জন ছাত্রছাত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে । আমরা আমাদের দাবিতে অনড় ।” কোভিড পরিস্থিতির পর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের দোর খুললেও, খোলেনি হস্টেল ৷ ছাত্রাবাস ও ক্যান্টিন খোলার দাবিতে একাধিকবার সরব হয়েছেন পড়ুয়ারা ৷ কারণ দূরের ছাত্রছাত্রীদের অধিকাংশই হস্টেলে থেকে পড়াশোনা করেন । ২৮ ফেব্রুয়ারি এই দাবিতে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শুরু হয় ছাত্র বিক্ষোভ ৷ ঘেরাও করা হয় কর্মসচিব আশিস আগরওয়াল, ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিক অতীগ ঘোষ ও সম্পত্তি আধিকারিক অশোক মাহাতোকে ৷