রাজনৈতিক দল, সংবাদমাধ্যম-কারও ঢোকার অধিকার নেই হাথরাসে। কার্যত জরুরি অবস্থা কায়েম যোগীর রাজ্যে। প্রাসাশনিক সিদ্ধান্তে একমাস ১৪৪ ধারা জারি হওয়ায়, রাতারাতি অবরুদ্ধ হাথরস। পুলিশ ও প্রশাসনের গাফিলতিতেই নির্যাতিতার মৃত্যু হয়েছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন করে মধ্যরাতে নির্যাতিতার দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নামে সমানে খেতমজুর পরিবারটিকে প্রশাসনের শাসানি চলছে। ঢিঢি পড়েছে দেশে। সাফাই দিয়েছেন আলিগড় রেঞ্জের এডিজি পীযূষ মোর্দিয়া। তারপর দেশ জুড়ে তীব্র ক্ষোভের মধ্যে রাতে হাথরস জেলার পুলিশ সুপার সহ ৫ পুলিশ অফিসারকে সাসপেন্ড করতে বাধ্য হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হাথরসের ঘটনার তদন্তের জন্য গঠিত সিট–এর সুপারিশ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানায় রাজ্য প্রশাসন।