ইতিমধ্যেই ২৫জন কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এবার আরও এক আন্দোলনরত ৬৫ বছরের বৃদ্ধ কৃষক বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন সিংঘু সীমান্তে। কিন্তু সঙ্গীসাথিদের তত্পরতায় এবং চিকিত্সকদের সাহায্যে বিপদমুক্ত হয়েছেন তিনি। তাঁর আত্মহত্যার প্রচেষ্টায় দায়ী হিসেবে কাঠগড়ায় তুললেন দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। ৬৫ বছরের বৃদ্ধ নিরঞ্জন সিং সাংবাদিকদের বললেন, ‘আমি ঠিক আছি এখন। আত্মহত্যার মতো ঘটনায় সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেয় এটা দেখে অন্তত ভাল লাগছে। সাধারণ ক্ষেত্রে আত্মহত্যায় যে প্ররোচনা দেয় তাকে আটক করে পুলিশ। আমার ক্ষেত্রে অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিকে আটক করা উচিত।‘ কৃষকরাই যদি না বাঁচে তবে অন্যেরা কীভাবে বাঁচবে, প্রশ্ন নিরঞ্জনের। জানা গেছে, আত্মহত্যার চেষ্টা করার দিনই সিংঘু সীমান্তে এসে হাজির হয়েছিলেন নিরঞ্জন সিং। বিষ খেয়ে অসুস্থ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে রোহতকের পিজিআইএমএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিত্সকদের কল্যাণে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিনি। সোমবার পঞ্জাবের ফিরোজপুর থানা দিল্লি সীমান্ত থেকে এক কৃষকের আত্মহত্যার খবর জানায়। তিনি প্রায় আট লক্ষ টাকা দেনায় ডুবে ছিলেন বলে পুলিশ সূত্রে খবর।