পড়ল নোটিস, বড় বিদ্রোহের ইঙ্গিত
কৃষক বিক্ষোভের জেরে হরিয়ানার ৬০টির বেশি গ্রামে ঢুকতে পারছেন না শাসক শিবিরের নেতা–মন্ত্রীরা। বিজেপি ও জেজেপি–র মন্ত্রী ও বিধায়কদের বয়কট করার প্রস্তাব পাশ করিয়েছে খাপ পঞ্চায়েতগুলো। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই জোট সরকারের নেতা, মন্ত্রীরা গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়ছেন। অসন্তোষ যে কতটা ছড়িয়েছে, তার নমুনা পাওয়া গেছে দিন কয়েক আগে কার্নালের কাছে কিসান মহাপঞ্চায়েতে। মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর জনসভা এসে পৌঁছানোর আগেই কৃষকদের বিক্ষোভের জেরে বাতিল করে দিতে হয় প্রচার কর্মসূচি। ব্যারিকেড ভেঙে ভিতরে ঢুকে মঞ্চের চেয়ার, টেবিল, ফুলদানি ভেঙে ফেলেন বিক্ষোভকারী কৃষকরা। কাছেই কেমলা গ্রামে মুখ্যমন্ত্রীর হেলিকপ্টার অবতরণের জন্য তৈরি করা হয়েছিল অস্থায়ী হেলিপ্যাড। সেখানেই কালো পতাকা হাতে নিয়ে ভাঙচুর চালান কৃষকরা। চাষিদের বিক্ষোভের মুখে পড়ার পরও চৌতালা ও খট্টর গতকাল জোর গলায় দাবি করেছেন, জোট সরকার নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এদিন কৃষি আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও দেখা করেছেন দুষ্মন্ত চৌতালা।