একুশের নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করাই লক্ষ্য নির্বাচন কমিশনের। শহরে হাজির হয়েছে কমিশনরে ফুলবেঞ্চ। বৃহস্পতিবার রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করলেন নির্বাচনী আধিকারিকরা। আর সেখানেই পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করল বিজেপির প্রতিনিধি দল। বুধবার চন্দননগরে শুভেন্দু অধিকারীর মিছিলে ‘গুলি মারো’ স্লোগান ওঠে। এর তীব্র সমালোচনা করে তৃণমূল কংগ্রেস। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে কাটতে বিজেপি , তিনজন নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এই নিয়ে কমিশনের কাছে সরব হন দিলীপ ঘোষ।পাশাপাশি, একুশের নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন জানিয়েছে বিজেপির প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এই বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ”গত লোকসভা নির্বাচনে আমরা দেখেছি, এ রাজ্যের ৪২টি লোকসভা কেন্দ্রেই হিংসা ও অশান্তির সৃষ্টি করেছে তৃণমূল। অথচ, গোটা দেশে নির্বাচন হলেও কোথাও কোনও সমস্যা হয়নি। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে আমরা প্রত্যেকটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর দাবি জানিয়েছি”। এদিন কমিশনে বিজেপির প্রতিনিধি দলে ছিলেন দিলীপ ঘোষ সহ শিশির বাজোরিয়া ও সব্যসাচী দত্ত।