জামিনের আবেদন করেছিলেন আশারাম বাপু, নাকচ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। আয়ুর্বেদিক চিকিত্সা করাতে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আবেদন করেছিলেন স্বঘোষিত ঈশ্বরের দূত আশারাম। কিন্তু আদালত জানাল, তিনি যে অপরাধ করেছিলেন তা আদৌ সাধারণ অপরাধ নয়। ১৬ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে আজীবন কারাদণ্ডের সাজা পেয়েছিলেন আশারাম। উত্তরাখণ্ডে আয়ুর্বেদ চিকিত্সার জন্য দু’ মাসের জামিনের আবেদন করেন তিনি।সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, জেলে থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিত্সা পাবেন ধর্মগুরু। ২০১৩ সালে নিজের আশ্রমে কুকীর্তিটি করে ফেলেছিলেন আশারাম। ২০১৮ সালে যোধপুর কোর্ট তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে আজীবন কারাদণ্ড দেয়। ধর্ষণে সহযোগী দুই জনকেই ২০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আরও দুই জন খালাস পেয়ে যায়।