জেলা

যাত্রী বিক্ষোভের জেরে ভাড়া বাড়িয়েও প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত রেলের

মেমু ও প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ভাড়া তিনগুণ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পূর্ব রেল। যার জেরে গত কয়েকদিনে ক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন যাত্রীরা। চাপে পড়ে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করল রেল। বিভিন্ন রুটের মেমু ও প্যাসেঞ্জার ট্রেন চলবে পুরনো ভাড়াতেই। করোনার কারণ গত ৬ মাস ধরে রাজ্যে বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন। তবে পরিস্থিতি খানিকটা স্বাভাবিক হতেই রেলের তরফে চালানো হচ্ছিল স্টাফ স্পেশ্যাল। সেই সঙ্গে বিভিন্ন রুটে আরও কিছু স্পেশ্যাল ট্রেন চলছিল। ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল মেমু ও প্যাসেঞ্জারের। গত রবিবার লোকাল ট্রেন চালু হতেই যাত্রীরা অভিযোগ করেন, লোকাল ট্রেনের ভাড়া বাড়েনি তবে তিনগুণ ভাড়ায় চালানো হচ্ছে মেমু ও প্যাসেঞ্জার ট্রেন। অভিযোগ, কোনও কোনও ক্ষেত্রে দ্বিগুণ, তিনগুণও ভাড়া বাড়ানো হয় ৷ আগে যে টিকিটের দাম ছিল ১০ টাকা, সোমবার সেই টিকিট কাটতেই যাত্রীদের দিতে হয় ৩০ টাকা ৷ ভাড়া বৃদ্ধিতে চটে যান যাত্রীরা ৷ নানা মহলে শুরু হয় বিতর্ক ৷  ক্ষোভে ফেটে পড়েন যাত্রীরা। সেই বিক্ষোভের জেরে রাতারাতি সিদ্ধান্ত বদল। রেলের তরফে জানানো হয়েছে, আগের ভাড়াতেই চলবে মেমু ও প্যাসেঞ্জার।

ফাইল চিত্র।