বৃহস্পতিবার, রাজভবন থেকে বসে রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের পিস কনফারেনস এর কিছুক্ষণ পরেই কলকাতা প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যপালকে নিশানা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে ফায়দা তুলতে চাইছেন রাজ্যপাল। রাজ্যপালের সমস্ত বক্তব্য শুনেছি। এটুকু বলা যায়, তিনি যথেষ্ট জ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী, বিচক্ষণ। বাংলা নিয়ে তাঁর এত চিন্তা কই একবারও তো রক্তাক্ত মণিপুরের কথা বলেন না?’ বৃহস্পতিবার, রাজভবন থেকে বসে রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের পিস কনফারেনস এর কিছুক্ষণ পরেই কলকাতা প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যপালকে নিশানা করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় । এদিন তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে ফায়দা তুলতে চাইছেন রাজ্যপাল। রাজ্যপালের সমস্ত বক্তব্য শুনেছি। এটুকু বলা যায়, তিনি যথেষ্ট জ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী, বিচক্ষণ। বাংলা নিয়ে তাঁর এত চিন্তা কই একবারও তো রক্তাক্ত মণিপুর বা ট্রেন দুর্ঘটনার কথা বলেন না?’ নির্বাচনের মনোনয়ন পর্বে আক্রান্তদের বাড়িতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল। অভিষেকের কথায় ‘করমণ্ডলে এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় বাংলার ৮০ জন মারা গিয়েছিলেন। একজনের বাড়িতেও উনি গিয়েছিলেন! তখন পিস রুম খোলেননি কেন? মনরেগা নিয়ে কোনও দিন কোনও কথা বলছেন? রাজ্যপালকে নিশানা করে মন্তব্য করেন অভিষেক। বাংলার নির্বাচন পর্ব নিয়ে আনন্দ বোসের বক্তব্যের পাল্টা তীব্র কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘রাজ্যপালের সমস্ত বক্তব্য শুনেছি। এটুকু বলা যায়, তিনি যথেষ্ট জ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী, বিচক্ষণ। বাংলা নিয়ে তাঁর এত চিন্তা কই একবারও তো রক্তাক্ত মণিপুরের কথা বলেন না? মণিপুর তো জ্বলছে। ওনার উচিত একজন সচেতন মানুষ হিসাবে ওখানে যাওয়া। কেন্দ্রীয় সরকার ওনাকে যাওয়ার অনুমতি দিক। এটাই চাইব। কেন্দ্রকে পরামর্শ দেব, এমন বিচক্ষণ ব্যক্তিকে বাংলায় আটকে রাখা কেন্দ্রের ক্ষতি। তাঁকে মণিপুরের দায়িত্ব দেওয়া হোক।’