“গোয়ায় কংগ্রেসকে ভোট দেওয়ার অর্থ বিজেপিকে জিতিয়ে দেওয়া।” ২০১৭ সালের ইতিহাস টেনে বৃহস্পতিবার গোয়ায় কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় । তৃণমূল-কংগ্রেসের জোট নিয়ে পি চিদাম্বরমের বক্তব্যকে সম্পূর্ণ মিথ্যে এবং বিভ্রান্তিকর বলেও দাবি করলেন তিনি। সংগঠন তৈরির প্রথম দিন থেকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপি (BJP) বিরোধী ভোট ভাগাভাগির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। এদিন সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। বরং বিজেপিকে সাহায্য করার অভিযোগ আনলেন কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। এমনকী, কংগ্রেস গোয়ার আমজনতাকে ভুল বোঝাচ্ছে বলেও দাবি করলেন তিনি। অভিষেকের কথায়, “গোয়ার মানুষকে যারা ভুল বোঝাচ্ছে। ভুল পথে চালনা করছে। তাঁদের মুখোশ খুলে দেওয়া দরকার।” এর পরই গোয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা পি চিদাম্বরমের বিরুদ্ধে সরাসরি তোপ দাগেন। বলেন, “পি চিদাম্বরম বলছেন, তৃণমূল জোটের প্রস্তাবই দেয়নি। অথচ আমাদের
সর্বভারতীয় স্তরের নেতা পবন বর্মা ২৪ ডিসেম্বর দুপুর দেড়টার সময় চিদাম্বরমের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে কথা বলেন।” অভিষেকের চ্যালেঞ্জ, আমি যদি মিথ্যে বলি, আমাদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করুক চিদাম্বরম। আদালতে প্রমাণ করে দেব কে ঠিক আর কে ভুল। কে সত্য গোপন করছে, কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, তা হাতেনাতে প্রমাণ হয়ে যাবে।” তৃণমূল নেতার অভিযোগ, “নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে এধরনের কথা বলছেন চিদাম্বরম। আগে তো নীতি নিয়ে সহমত হতে হবে, তার পর তো তথ্যভিত্তিক আলোচনা।” এর পরই গোয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত কংগ্রেসের বর্ষীয়ান নেতা পি চিদাম্বরমের বিরুদ্ধে সরাসরি তোপ দাগেন। বলেন, “পি চিদাম্বরম বলছেন, তৃণমূল জোটের প্রস্তাবই দেয়নি। অথচ আমাদের সর্বভারতীয় স্তরের নেতা পবন বর্মা ২৪ ডিসেম্বর দুপুর দেড়টার সময় চিদাম্বরমের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে কথা বলেন।” অভিষেকের চ্যালেঞ্জ, আমি যদি মিথ্যে বলি, আমাদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করুক চিদাম্বরম। আদালতে প্রমাণ করে দেব কে ঠিক আর কে ভুল। কে সত্য গোপন করছে, কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, তা হাতেনাতে প্রমাণ হয়ে যাবে।” তৃণমূল নেতার অভিযোগ, “নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে এধরনের কথা বলছেন চিদাম্বরম। আগে তো নীতি নিয়ে সহমত হতে হবে, তার পর তো তথ্যভিত্তিক আলোচনা। ”সবমিলিয়ে এদিনের সাংবাদিক সম্মেলন থেকে কংগ্রেস-বিজেপির অলিখিত জোটের দিকেই ইঙ্গিত করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।