আফগান ইস্যুতে চিন্তিত ব্রিটেন জরুরি ভিত্তিতে জি ৭ বৈঠকের ডাক দিল। এদিকে, ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত ওয়াশিংটনকে সময় বেঁধে দিল তালিবানরা। এই সময়ের মধ্যে আফগানিস্তানে থাকা সব মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধার করতে হবে। নয়তো এরপর আকাশসীমা বন্ধ করে দেওয়া হবে। তারপর শত অনুরোধেও নাগরিক উদ্ধার করতে পারবে না বাইডেন সরকার। এই সময়ের মধ্যেই আমার ব্রিটিশ নাগরিকদের নিরাপদে দেশে ফেরাতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন মঙ্গলবার আফগানিস্তানের বিষয়ে আলোচনা করবেন। এদিন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ”আফগানিস্তানের সংকট নিয়ে আলোচনা করার
জন্য মঙ্গলবার জি ৭ নেতাদের বৈঠক ডাকা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে অনুরোধ করেছিলেন এই বিষয়টি বাড়তে বাধা দেওয়ার উপায় খুঁজে বের করতে হবে।” তালিবানরা গত সপ্তাহে কাবুলের উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েম করে। আফগান প্রদেশ দখল করে তা রক্ষার জন্য নাগরিক এবং আফগান সামরিকদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করে। অনেকেই তালিবান শাসনের আরোপিত শরিয়ত আইনের কঠোর জীবনে ফিরে যাওয়ার আশঙ্কা করেন। যা ২০ বছর আগে শেষ করেছিল আফগানিস্তান। যখন আতঙ্কের পরিবেশে হাজার হাজার নাগরিক তালিবানদের ভয়ে মরিয়া হয়ে দেশ ছাড়ছে, তখন কিভাবে সামলাতে হবে কাবুলের সংকটজনক পরিস্থিতি তা নিয়ে আলোচনা করছে পশ্চিমের দেশগুলি।