শিমলায় তুষারপাত । ফলে এক ধাক্কায় তাপমাত্রার পারদ নামল প্রায় ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। হিমাচল আবহাওয়া দপ্তরের অধিকর্তা বললেন, গত ১৫ বছরে মরশুমের প্রথম তুষারপাত, নভেম্বরে হল শিমলা জেলায়। কুফ্রি, খারাপাথর সহ জেলার প্রায় এক ডজন গ্রাম তুষারাবৃত। লাহুল-স্পিতি, চম্বার মতো উঁচু জেলাগুলিতেও তুষারপাত হয়েছে। আগামী ১৯ তারিখ পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্কই থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা রাজ্যের তাপমাত্রা আরও নামবে। জানাচ্ছেন মনমোহন। সোমবার সকালে ভারী তুষারপাতের সঙ্গে রবিবার বিকেল থেকে মাঝারি বৃষ্টিও হয়েছে। ফলে হিমাচলের খরা পরিস্থিতি কিছুটা কাটার আশা দেখছেন আবহাওয়াবিদরা। উঁচু পাঁচটি জেলাগুলির বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৪০ সেন্টিমিটার পুরু তুষারের স্তর। কল্পায় তাপমাত্রার পারদ নেমেছে হিমাঙ্কের আট ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচে। তুষারের পুরু চাদরে পরিবহন বিঘ্নিত হয়েছে হিমাচলে। তুষারপাত হয়েছে উত্তরাখণ্ডেও। তুষারের চাদরে ঢেকে গিয়েছে কেদারনাথ মন্দিরও। কেদারনাথ মন্দির বন্ধ হওয়ার আগে সেখানে পুজো দিতে গিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ এবং ত্রিবেন্দ্র রাওয়াত। সোমবার সকালে ফেরার পথে তুষারপাতে আটকে পড়েন তাঁরা। অবশেষে সন্ধ্যায় উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার গৌচরে ফেরেন তাঁরা।