মঙ্গলবার সকালেই দিল্লি থেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন সেই দীপ সিধু। দিল্লি পুলিশের বিশেষ দল ধরে তাঁকে। দীপ সিধুকে সাত দিনের জন্য পুলিশি হেপাজতে পাঠানো হল। লালকেল্লায় নিশান সাহিব তোলার জন্য আন্দোলনকারীদের তিনি প্ররোচিত করেছিলেন বলে অভিযোগ। সেখানে বিশৃঙ্খলায়ও প্ররোচনা দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ।
গত সপ্তাহে দিল্লি পুলিশ ঘোষণা করেছিল, দীপকে খুঁজে দিলে এক লক্ষ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। দিল্লি এবং পাঞ্জাবের বিভিন্ন জায়গায় তাঁকে খুঁজতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। শেষ পর্যন্ত এদিন গ্রেপ্তার হলেন। এখন পর্যন্ত লালকেল্লা কাণ্ডে ৪৪টি এফআইআর দায়ের হয়েছে। ১২৭ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পাঞ্জাবের গুরদাসপুর কেন্দ্রে সানি দেওলের হয়ে প্রচার করেছিলেন দীপ। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দীপের একটি ছবিও ভাইরাল। যদিও তিনি কৃষক আন্দোলনে যোগ দেওয়ার পর বিজেপি সাংসদ সানি দেওল জানিয়ে দেন, দীপের সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ নেই।