দুর্গা পুজোর মুখে করোনার প্রকোপ যেন বেড়ে না ওঠে, তার জন্য আগেভাগেই কড়া পদক্ষেপ নিল হাওড়া জেলা প্রশাসন। যে সমস্ত জায়গায় করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছে, প্রত্যেকটি জায়গাতেই মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হল। হাওড়া পুরসভা এলাকায় ১২টি ওয়ার্ডে প্রায় ১৬টি মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নস্কর পাড়া রোড, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রামকৃষ্ণ মন্দির পথ, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রোজ মেরি লেন, শৈল কুমার মুখার্জী রোড, রাঘব মল থেকে সিস্টার নিবেদিতা স্কুল, পিলখানা বাজার, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোপাল ব্যানার্জি লেন, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের রামেশ্বর মালিয়া লেন, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের আন্দুল রোড, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের আন্দুল রোড, নবনারী তলা ফাস্ট বাই লেন, ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের যদু মুখার্জী লেন, ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের নর্থ বাকসারা, ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের ড. পি এন ঘোষ রোড, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের গোস্বামী পাড়া রোড, ৫৮ নম্বর ওয়ার্ডের আশুতোষ মুখার্জী লেন। এছাড়াও সাঁকরাইলের সারেঙ্গা, ঝোরহাট, দুলিয়া এলাকায় কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। ডোমজুড়ের নারনার বালুহাটি হাটতলাকেতেও মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। হাওড়া শহরের পাশাপাশি গ্রামীণ হাওড়ার উলুবেড়িয়ার আমতা ২ ব্লকের বি কে বাটির পিটুলিতলার কাছে কোলে পাড়া, ঝিকিরার ইলাহাবাদ ব্যাঙ্কের কাছে কামারশালা, মুসলিম পাড়ার পাইকবাসা মোড়, লীলাবতী মন্দিরের কাছে গলুই পাড়া। ঝামাটিয়ার সালনা পাড়া মোল্লা পাড়া, এছাড়া ঘোড়া বেড়িয়া চিতানের সোলবাগা খা পাড়া, জয়পুরের খাটাল পাড়া এলাকাতেও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। শ্যামপুর ২-এর অযোধ্যা, বাগনান ২-এর আন্তিলার নাজরাপুর ও শ্যামপুর ১-এর রাধাপুর জলালাবাদ, রাধাপুর কালিদহতে মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া শ্যামপুর ১-এর ডিঙিখোলার খিরিশবেড়িয়া ডিঙিখোলা পশ্চিমপাড়া, গোয়ালদহ এলাকা, শ্যামপুরের পাঞ্জাপাড়া, শ্যামপুর, কমলাপুরের নুনেবার ও কমলাপুর এলাকাতেও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট তৈরি করা হয়েছে।