ফের বিস্ফোরক মহুয়া মৈত্র। রাজ্যপাল বেআইনি জমি কেলেঙ্কারিতে জড়িত বলে অভিযোগ তুললেন তৃণমূল সাংসদ। ১৯৯৭ সালে পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টের একটি রায়ের কপি তিনি টুইট করেন। লেখেন, বিভিন্ন বিধায়ক এবং সাংসদদের নামে ফরিদাবাদ, গুরগাঁও ও পাঁচকুলায় বিশেষ কোটায় জমি বরাদ্দ ছিল। যা পরবর্তীকালে আদালত বাতিল করে দেয়। সেই তালিকায় নাম ছিল জগদীপ ধনকড়েরও। সেই সময় তিনি রাজস্থানের সাংসদ ছিলেন। খোঁচা দিয়ে মহুয়া লেখেন, সততার প্রতীক এই মানুষটির নামে বেআইনি জমি বরাদ্দ ছিল। যা পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্ট বাতিল করে দেয়। রাজ্যপালকে নিশানা করে প্রশ্ন তোলেন, ‘এটাও কি সাংবিধানিক আঙ্কেলজি?’ প্রসঙ্গত, গতকাল সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যপালকে দুর্নীতিগ্রস্ত বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর দাবি, হাওয়ালা মামলার চার্জশিটে রাজ্যপালের নাম ছিল। যদিও ধনখড়ের দাবি ছিল, তাঁর নামে কোনও চার্জশিট নেই। যদিও তৃণমূলের তরফে ফের দাবি করা হয়েছিল, তাঁর নামে যে মামলা নেই তার কথা অস্বীকার করেননি ধনখড়। আর আজ ফের রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে কার্যত আরও একবার দুর্নীতিগ্রস্ত তকমাই দিলেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ।