গোটা দেশ তাকিয়ে দেখল তৃণমূল কংগ্রেসের ৪৮ ঘণ্টার কর্মসূচিকে আটকাতে কী পরিমাণ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করল মোদি-শাহর বিজেপি সরকার। পুলিশ, র্যাফ, কেন্দ্রীয় বাহিনী, সিআইএসএফ, সিআরপিএফ— কোনওটাই বাকি রইল না বাংলার মন্ত্রী, সাংসদদের আটকাতে। কখনও লাঠি, কখনও একসঙ্গে হামলা, আবার কখনও ক্যামেরায় দেখা গেল মহিলাদের উপর পুলিশি অত্যাচার। গভীর রাতে নিয়ে যাওয়া হল দিল্লির পুলিশ লাইনের উৎসব ভবনে। রাত ১১টায় আটকদের মুক্তি দেওয়া হল। থানা থেকে বেরিয়েই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা, ৫ অক্টোবর বিকেল ৩টেয় ‘রাজভবন চলো’ অভিযান। যে ৪২ জন প্রতিনিধি ছিলেন কৃষিভবনে, তাঁরাই থাকবেন। মিছিলে হাঁটবেন ১ লক্ষ মানুষ। সঙ্গে থাকবে ৫০ লক্ষ চিঠি। কেন্দ্রের প্রতিনিধি হিসেবে সেদিন এই বঞ্চনার জবাব দিতে হবে রাজ্যপালকে। প্রতিবাদে আজ বুধবার বাংলার সমস্ত ব্লক এবং টাউনে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ এবং তৃণমূল যুব কংগ্রেস যৌথভাবে বিক্ষোভ দেখাবে।