সাধারণতন্ত্র দিবস সমস্ত নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে কার্যত দিল্লির দখল নিল কৃষকেরা। অবাধে ভাঙচুর হল পুলিশের গাড়ি, বাস। লালকেল্লার দখল নিয়ে কৃষকেরা আন্দোলনের নিশান ওড়াল। এই হিংসার নিন্দা করছে রাজনীতির সব পক্ষই। পাশাপাশি কংগ্রেসের তরফে এই তাণ্ডবের জন্য কেন্দ্রকেই দায়ী করা হচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে আপাতত এনসিআর এলাকার ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গুজব আটকাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে সিংঘু , গাজিপুর, তিরকি অঞ্চলের ইন্টারনেটও বন্ধ করা হয়েছে। বন্ধ ২৫টিরও বেশি মেট্রো স্টেশন। বন্ধ করা হয়েছে কন্নট প্লেস। এ দিন কৃষকদের ট্রাক্টর প্য়ারেডের জন্য রুট বেধে দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ। দেওয়া হয়েছিল ৩৭টি শর্ত। কিন্তু ওই প্যারেড শুরু থেকেই রুট ভাঙে, ভেঙ ফেলা হয় ব্যারিকেডও। মুহূর্তে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। কাঁদানে গ্যাস ছোড়া, লাঠিচার্জ, কিছুই বাদ রাখেনি দিল্লি পুলিশ। কিন্তু কৃষকদের বেপরোয়া আগ্রাসনের সামনে কার্যত ভেঙে পরে তাদের সুরক্ষাবলয়।