গত কয়েকদিন ধরে লাগাতার প্রবল বৃষ্টির জেরেই ধসে পড়ে একটি সীমানা পাঁচিলের দেওয়ালের একাংশ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী দল পৌঁছে জোরকদমে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। এপর্যন্ত ১৫টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। এখনও কংক্রিটের চাঙড়ের তলায় অনেকে চাপা পড়ে আছেন বলে মনে করা হচ্ছে। সোমবারও তামিলনাড়ু এবং পুডুচেরিতে ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম ভবন। বেশ কিছু জায়গায় জারি হয়েছে লাল সতর্কতা। বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন। তিরুভাল্লুর, টুটিকোরিন, চেন্নাই এবং কাঞ্চিপুরমের সব স্কুল এবং কলেজ সোমবারও বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর। কন্যাকুমারীকার কাছে ভারত মহাসাগরের উপর অবস্থিত ঘূর্ণাবর্তের জন্যই এই অসমের বৃষ্টিপাত বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। তামিলনাড়ু সরকার ১৭৬টি ত্রাণ শিবির খুলেছে।