প্রায় ৩৭ ঘন্টা টানা জেরার পর গ্রেফতার করা হয় শান্তনু ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার অয়ন শীলকে। গ্রেফতারের পর অয়নকে নিয়ে আসা হয় সিজিও কমপ্লেক্সে। দুটি ট্রলি ব্যাগে প্রচুর নথি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আসা হয়েছে। মিলেছে ৭টি হার্ড ডিস্ক, বহু ডিজিটাল নথি। এছাড়াও মিলেছে প্রচুর ওএমআর শিট, অ্যাডমিট কার্ড, চাকরিপ্রার্থীদের নামের তালিকা। পাওয়া গিয়েছে ৬০ থেকে ৭০টি পুরসভার নিয়োগ সংক্রান্ত নথি, দাবি ইডি-র। এর আগে নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত বহিষ্কৃত যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষের নিউটাউনের ফ্ল্যাট থেকেও বেশকিছু OMR শিট উদ্ধার করেছিল ইডি। ফলে নিয়োগ দুর্নীতিতে শান্তনু-কুন্তলের যোগসূত্র আরও জোরাল হল বলেই মনে করছেন গোয়েন্দারা। শুধু হুগলি নয়, আশপাশের বেশ কিছু পুরসভার নিয়োগ সংক্রান্ত নথিও মিলেছে, খবর ইডি সূত্রে। অয়ন শীলের অ্যাকাউন্ট থেকে ৫০ কোটিরও বেশি লেনদেন, দাবি ইডি-র। প্রশ্নের জবাবে সদুত্তর দিতে পারেননি অয়ন, দাবি ইডি-র।