ব্যারিকেড সরানো হল জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘ব্যাস কা তেহখানা’য়। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে, কড়া নিরাপত্তায় বৃহস্পতিবার ভোর তিনটে থেকে শুরু হল পুজো। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের সদস্য গনেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় পুজো করেন আজ। মঙ্গলারতিও হয়। বুধবার বিকেলে জ্ঞানবাপী মসজিদে অবস্থিত পাতালঘর-“ব্যাস কা তেহখানা”য় হিন্দুদের পুজোর অনুমতি দিয়েছে বারাণসীর জেলা আদালত। বিচারক ডঃ অজয় কৃষ্ণ বিশ্বেশ এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করে বলেছেন, এক সপ্তাহের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হবে।হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণুশঙ্কর জৈন বলেন, ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত সোমনাথ ব্যাসের পরিবার ওই তেহখানায় পুজো দিতেন। তৎকালীন রাজ্য সরকারের নির্দেশে পুজো বন্ধ হয়ে যায়।সম্প্রতি সমীক্ষার কাজ চলাকালীন তেহখানা পরিষ্কার করা হয়। আদালতের নির্দেশে সেটির তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে ছিলেন জেলাশাসক। শৈলেন্দ্র পাঠকের আবেদনে সাড়া দিয়ে আদালত সেখানে নিয়মিত পুজো করার অনুমতি দিয়েছে।