পদ্মাপারে সেনা শাসন। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে এদেশে চলে এসেছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লিতে নিজের বাসভবনেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে মোদি। বৈঠকে যোগ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল সহ অন্যন্য়রা। দেশজুড়ে তুমুল বিক্ষোভ। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন এখন জনতার দখলে। সূত্রের খবর, সেনাবাহিনীর তরফে প্রধানমন্ত্রী হাসিনাকে ইস্তফা দেওয়ার জন্য ৪৫ মিনিট সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। সেই সময় মেনেই ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। এরপর নীবরে দেশ ছাড়েন মুজিব কন্যা। সঙ্গে ছিলেন বোন রেহানা-সহ পরিবারের ঘনিষ্ঠরা। বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার আগে একটি ভাষণ রেকর্ড করে যেতে চেয়েছিলেন হাসিনা, কিন্তু সে সুযোগও পাননি! ঘড়িতে তখন ৫টা ৩৬ মিনিটে। বিকেলে ঢাকা থেকে কপ্টারে গাজিয়াবাদের হিন্ডন বিমানবন্দরে পৌঁছন হাসিনা। রাতে সেখানে গিয়ে বাংলাদেশে পলাতক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। সেই বৈঠকে ছিলেন সেনা আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, হাসিনা পরবর্তী কর্মসূচি কী? এবার কোথায় যাবেন? তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে খবর।