ক্রাইম

হুগলি জেলায় চিকিৎসার নামে মহিলাকে আটকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, অভিযুক্ত ডাক্তারকে জুতোপেটা করে পুলিশের হাতে তুলে দিল গ্রামবাসীরা

আরজিকরের মহিলা ডাক্তারের ধর্ষণ খুনের ঘটনায় ন্যায় বিচারের দাবিতে ডাক্তারদের কর্মবিরতি চলছে। উল্টোদিকে এবার সামনে এল এক ডাক্তারের কুকীর্তি। এবার হুগলি জেলায় চিকিৎসার নামে মহিলাকে আটকে রেখে শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগ উঠল এক ডাক্তারের বিরুদ্ধে। আর এই অভিযোগে গ্রামীণ চিকিৎসককে জুতোপেটা করে জুতোর মালা পরিয়ে ঘুরিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল গ্রামবাসীরা। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা আরামবাগের ধামসা এলাকায়। সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশের পরেও কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করেই সাধারণ গরীব মানুষদের কথা না ভেবেই সরকারি হাসপাতালগুলোতে কর্মবিরতি চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এরই মধ্যে সামনে এল আরামবাগের এই ঘটনা। জানা গিয়েছে, ধামসা এলাকারই বাসিন্দা ওই মহিলা গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা নিয়ে কলকাতার এসএসকেএমে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালের চিকিৎসক কিছু ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু কীভাবে ওষুধ খেতে হবে তা জানতে নির্যাতিতা মহিলা ধামসা এলাকার ওই গ্রামীণ চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন। অভিযোগ, ফোনে কথা বলতে চাইলেও ওই চিকিৎসক মহিলাকে বুধবার তাঁর চেম্বারে ডেকে পাঠান। মহিলা তার শিশুকন্যাকে নিয়ে যান। অভিযোগ, তখনই মেয়েকে বাইরে বার করে দরজা আটকে মহিলার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন ওই চিকিৎসক।