২ অক্টোবর গোয়াগামী প্রমোদতরীতে তল্লাশি চালায় এনসিবি। আরিয়ান খান সহ আট জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার হয় মাদক। এই অভিযানের নেপথ্যে ছিলেন সমীর ওয়াংখেড়ে। তাঁর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিতর্কের মাঝেই এনসিবির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল জ্ঞানেশ্বর সিং জানিয়ে দিলেন, তদন্ত থেকে সরানো হবে না এনসিবির জোনাল ডিরেক্টর সমীরকে। ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে আট কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন তল্লাশি অভিযানের এক সাক্ষী প্রভাকর সেইল। তার পরেই বুধবার মুম্বইতে আসে এনসিবি-র একটি দল। নেতৃত্বে ছিলেন জ্ঞানেশ্বর সিং। পাঁচ সদস্যের দলটি সেইলের এই অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করবে। ঘটনায় চার ঘণ্টা জেরা করা হয় সমীরকে। সিং জানিয়েছেন, ‘চার ঘণ্টা সমীর ওয়াংখেড়েকে জেরা করা হয়েছে। তিনি অনেক তথ্য তদন্তকারীদের সামনে তুলে ধরেছেন। প্রয়োজন হলে আরও তথ্যপ্রমাণ চাওয়া হবে। দরকারে আবারও জেরা করা হবে। সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ না মেলা পর্যন্ত তিনিই প্রমোদতরী-মাদক মামলার তদন্তে থাকবেন।’ সিং এও জানিয়েছিলেন, ‘কে পি গোসাভি এবং প্রভাকর সেইলকে নোটিস পাঠানোর জন্য আমরা এনসিবি-র দক্ষিণ পশ্চিম প্রদেশের দপ্তরকে অনুরোধ করেছি। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে তাঁদের তদন্তে যোগ দেওয়ার অনুরোধ করছি।’ যদিও এদিনই পুনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয় গোসাভিকে।