আর্জেন্টিনা: ৩ (‘২৩, ‘১০৮ পেনাল্টি মেসি, ‘৩৬ ডি মারিয়া),
ফ্রান্স: ৩ (‘৮০, ‘৮১, ‘১১৮ পেনাল্টি এমবাপে)
টাইব্রেকার – আর্জেন্টিনা: ৪, ফ্রান্স: ২
৩৬ বছরের খরা কাটিয়ে বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। এদিন প্রথমার্ধে ২-০ গোলে এগিয়ে ছিল আর্জেন্টিনা কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে দুই গোল শোধ করল ফ্রান্স। ঠিক কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্তিনা বনাম নেদারল্য়ান্ডের ম্যাচের ছবি ভেসে উঠল। সেই ম্যাচে প্রথমে গোল করে এগিয়ে গিয়েছিল আর্জেন্টিনা আর দ্বিতীয়ার্ধের শেষ মুহূর্তে গোল করে সমতা ফিরিয়েছিল নেদারল্যান্ড। এখানেও একই ছবি। আর মেসিদের মুখের গ্রাস কাড়লেন কিলিয়ান এমবাপে। ৭৯ ও ৮১ মিনিটে পরপর দুটো গোল করে তিনি সমতা ফেরালেন। কেন তিনি বিশ্বসেরা প্রমাণ দিলেন। ম্যাচের নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষ হল ২-২ গোলে। ম্যাচ গড়াল এক্সট্রা টাইমে আর সেখানে জাদু দেখালেন মেসি। ১০৯ মিনিটের মাথায় দুর্দান্ত গোল করলেন লিওনেল মেসি। এরপর ফের পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। আর সেটা থেকে গোল করেন কিলিয়ান এমবাপে। হ্য়াটট্রিক করলেন তিনি। ২৩ বছরেও কেন তিনি সেরা তার প্রমাণ দিলেন। এক্সট্রা টাইম শেষ হয় ৩-৩ গোলে। এরপর ম্যাচ গড়ায় টাই ব্রেকারে। তবে শেষরক্ষা হল না। আর টাইব্রেকারে বাজিমাত মেসির আর্জেন্টিনা। ৪-২ গোলে টাইব্রেকারে জিতে দিয়েগো মারাদোনাকে ছুঁলেন মেসি।