নজরুল মঞ্চে বন্ধে হতে পারে কলেজ ফেস্ট। আগেই নাকি নজরুল মঞ্চে কলেজ পড়ুয়াদের অনুষ্ঠান নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল কেএমডিএ । এবার কেকে-র অকালপ্রয়াণ থেকে ‘শিক্ষা’ নিয়ে সে পথেই হাঁটতে পারে প্রশাসন। এদিন স্পষ্ট জানালেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম । তিনি বলেন, “কলেজ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে কেকে-কে নিয়ে আলাদা-ই উন্মাদনা। যে কলেজেরই নজরুল মঞ্চ বুকিং করি, যেই জিজ্ঞেস করি কে আসবে? না, কেকে আসবে। পপুলারিটি
এমনই যে, ইয়ং ব্রিগেড কেকে-কে একদম ছেঁকে ধরে। কালই কেএমডিএ-র তরফে আমায় বলা হচ্ছিল যে, কলেজগুলোকে আর নজরুল মঞ্চকে দেবেন না। কারণ ওরা সিটের উপর উঠে নাচানাচি করে। সিটগুলো অর্ধেক ভেঙে যায়।” সেইসঙ্গে ফিরহাদ এও জানান যে, “নজরুল মঞ্চের এসি যথেষ্ট ভালো। কিন্তু ২৭০০-র জায়গায় যদি ৭০০০ লোক ঢুকে পড়ে! অত্যধিক ভিড়ে গরম তো লাগবেই। শ্বাসপ্রশ্বাস নিতেও সমস্যা হবে। পাঁচিল টপকেও লোক ঢুকেছে। আটকানো যায়নি জনস্রোতকে।” সূত্রের খবর, গতকাল নজরুল মঞ্চের মাত্রাতিরিক্ত ভিড়, অব্যবস্থা নিয়েই ইতিমধ্যেই অভিযোগের আঙুল উঠতে শুরু করেছে। উপস্থিত অনেকেই বলছেন, মঙ্গলবার এই ভিড়ের পরিস্থিতি সামাল দিতে রবীন্দ্র সরোবর থানার পুলিশ এসেছিল। কিন্তু উদ্যোক্তারা পুলিশের বারণ শোনেনি বলেই অভিযোগ। যা সিট ক্যাপাসিটি, তার থেকে দ্বিগুণের বেশি দর্শক ঢোকা নিয়ে পুলিশ আপত্তি করেছিল।