জরুরিকালীন ভিত্তিতে সেরামের কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন ব্যবহারে অনুমোদন দেওয়া নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কথায় ক্লিনিকাল ট্রায়াল মোডে এই ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে। সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখেই ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা রাখা হয়েছে। যদিও বেশ কিছু বিজ্ঞানীদের মত, ভ্যাকসিনের প্রথম পর্যায় ও দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার তথ্য অত্যন্ত উত্সাহজনক। কিন্তু নভেম্বরে শুরু হওয়া ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের তথ্য এখনও আসেনি হাতে। তাহলে কীসের উপর ভিত্তি করে অনুমোদন দেওয়া হল তা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। কার্যকারীতা নিয়েও একটা বড় চিন্তা রয়েছে। তাঁদের মতে, কার্যকারিতা তথ্য ভাইরাসের আক্রমণ প্রতিরোধে ভ্যাকসিন কতটা কার্যকর তা ইঙ্গিত দেয়।