লালকেল্লায় জোর করে বিক্ষোভকারী কৃষকদের ঢুকে পড়া থেকে শুরু করে দিল্লি পুলিসের সদর দফতরের কাছে পুলিসের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লেন কৃষকরা। তবে সন্ধেয় লালকেল্লা থেকে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিল পুলিস। প্রজাতন্ত্র দিবসে রাজধানীতে ট্রাক্টর র্যালিতে এসে এক কৃষকের মৃত্যু হলেও সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত আহত হয়েছেন বহু পুলিস কর্মী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন আনতে রাস্তায় নামানো হচ্ছে অতিরিক্ত ১৫ হাজার আধাসেনা। পাশাপাশি, ট্রাক্টর র্যালি শেষপর্যন্ত বন্ধ করার কথা ঘোষণা করল ৪১ কৃষক সংগঠনের জোট সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা। সংগঠনের তরফে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা নিজ নিজ জায়গায় ফিরে যান। তবে আন্দোলন বন্ধ হবে না। তা চলবে শান্তিপূর্ণ ভাবেই। কিছু সমাজবিরোধী আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে ঢুকে পড়েছিল৷ কৃষক বিক্ষোভের নামে আজ দিনভর যে অবাঞ্ছিত এবং অসমর্থনযোগ্য ঘটনা ঘটেছে, আমরা তার নিন্দা করছি এবং দুঃখ প্রকাশ করছি৷’