দেশ

প্রবল অর্থ সংকটের কারণে আগামী দুদিন সব বিমান বাতিল করল গো ফার্স্ট এয়ারলাইন

আগামী বুধবার ৩ মে ও বৃহস্পতিবার ৪ মে সব বিমান বাতিল করল গো ফার্স্ট এয়ারলাইন। তীব্র আর্থিক সংকটই এই বিরাট সিদ্ধান্তের কারণ। এই মুহূর্তে সংস্থার মাত্র ৫০ শতাংশ বিমানই চলছে। কারণ গো ফার্স্ট মার্কিন সংস্থা প্র্যাট অ্যান্ড হুইটনি ওরফে পিঅ্যান্ডডব্লিউ-র থেকে কোনও অতিরিক্ত ইঞ্জিন পাচ্ছে না। গো ফার্স্টের এই ঘোষণার পরেই তাদের নোটিস ধরিয়েছে কেন্দ্রের বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন। ডিজিসিএ গো ফার্স্টের থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উত্তর চেয়েছে, যে কেন পূর্বনির্ধারিত সময়ের সকল বিমান বাতিল করার আগে এয়ারলাইন তাদের সিদ্ধান্তের কথা কেন্দ্রকে জানায়নি! ডিজিসিএ-কে উত্তর দিতে না পারলে গো ফার্স্ট বেসরকারি বিমান চলাচল নিয়ম লঙ্ঘনের আওতায় পড়ে যাবে।