দক্ষিণ দমদম থেকে প্রাপ্ত খবরে দেখা যাচ্ছে, ৯, ২৭, ২৯, ৩০, ৩৪ ও ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে আক্রান্তের সংখ্যা সর্বাধিক। এগুলির মধ্যে সবার আগে রয়েছে ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের অভিজাত এলাকা বাঙুর। এখানে ১৫০ জন আক্রান্ত। তারপরের তালিকায় রয়েছে আরও একটি অভিজাত এলাকা শ্রীভূমি। ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের এই এলাকায় আক্রান্ত ১৪০ জন। এরপর রয়েছে ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণদাঁড়ি অঞ্চল। মূলত ঘনবসতিপূর্ণ এই বসতি এলাকায় আক্রান্তের সংখ্যা ১০০ পেরিয়ে গিয়েছে। এইগুলি বাদে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নাগেরবাজারের মতিঝিল ও বাঙুর-যশোর রোডের ডায়মন্ড প্লাজা আবাসনে আক্রান্ত হয়েছেন বহুসংখ্যক মানুষ।পুরসভার তথ্য বলছে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের এক ব্যক্তি আক্রান্ত হন। তাঁর থেকে সংক্রমণ ছড়িয়ে সেই পরিবারের ন’জন করোনাতে অসুস্থ হয়ে পড়েন। মতিঝিলের একটি পরিবারের পাঁচজন আক্রান্ত। একই অবস্থা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের একটি বাড়িতে। ডায়মন্ড প্লাজাতেও একই ধরনের ছবি দেখা যাচ্ছে। পুরসভার বক্তব্য, দক্ষিণদাঁড়ি বাদে এই পুরঅঞ্চলের অভিজাত এলাকাগুলোতে এই রোগের প্রকোপ তুলনামূলকভাবে বেশি। সেই তুলনায় এই পুরসভা অঞ্চলের বহু গরিব এলাকাতে সংক্রমণ ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে।