আমফানের জেরে রাজ্যে জারি করা হয়েছে সতর্কতা। আবহাওয়া দফতরের এই পূর্বাভাস পেয়ে যুদ্ধকালীন তত্পরতা শুরু হয়েছে। সূত্রে খবর, ইতোমধ্যে উপকূল এলাকা থেকে প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে সরানো হয়েছে। আরও দেড় লক্ষ মানুষকে সরানো হবে। ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোলরুমও খোলা হয়েছে। আপতকালীন পরিস্থিতিতে প্রশাসনের তৎপরতা তুঙ্গে দিঘায়। জেলাগুলির ফ্লাড সেন্টারে সামাজিক দূরত্ব রক্ষা ও মাস্ক ব্যবহার করতে হবে বলে নির্দেশও জারি হয়েছে। প্রতিটি সেন্টারে রাখা হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যানিটাইজার। সূত্রে খবর, এ রাজ্যে ৭টি ১০টি দল পাঠিয়েছে এনডিআরএফ । সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান জানিয়েছেন, ‘ওডিশার ৭টি জেলায় ১০টি দল পাঠানো হয়েছে। আর তৈরি রাখা আছে ১০টি দল। আর পশ্চিমবঙ্গে ৬টি জেলায় ৭টি দল পাঠানো হয়েছে। তৈরি রাখা আছে ১০টিরও বেশি দল। আমরা পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছি। সব সংস্থার সঙ্গে সংযোগ রক্ষা করে চলছি।’ কাকদ্বীপ ও ক্যানিং মহকুমা এলাকায় ৫টি এনডিআরএফ টিম ও ৪টি এসডিআরএফ টিম মোতায়েন করা হচ্ছে। ঘোড়ামারা, মৌসুনি, জি-প্লট, গোসাবার ছোট মলখালি দ্বীপে মোতায়েন করা হচ্ছে এসডিআরএফ টিমকে। অন্যদিকে, সাগর, কাকদ্বীপ, নামখানা, পাথরপ্রতিমা, গোসাবাতেও এনডিআরএফ দলকে মোতায়েন করা হচ্ছে।