পশ্চিমবঙ্গে বিদ্যুৎ যোগানের কোন অভাব নেই। গোটা ভারতবর্ষে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এই রাজ্য প্রথম। লোড বাড়ার দরুণ, ট্রান্সফরমারে বিভ্রাট ঘটছে। এর দরুন বিদুৎ বিভ্রাট হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই দাবি করেন রাজ্যে বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তিনি বলেন প্রতিনিয়ত রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে রাজ্যবাসীর প্রতি প্রচার চালানো হচ্ছে। উদ্দেশ্য একটাই প্রচন্ড তাপপ্রবাহে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। মানুষ তার বাড়িতে বিদ্যুতের সরঞ্জাম অতিরিক্ত ব্যবহার করছে ।যখন সে তা ব্যবহার করছে তা আগাম বিদ্যুৎ দপ্তরকে জানাক। যাতে এলাকাভিত্তিক ট্রান্সফরমারে বিদ্যুৎ যোগানের পরিমাণ বাড়ানো যায়। এটি সঠিক ভাবে জানানো হচ্ছে না বলেই, ট্রান্সফরমারে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে। এটা কখনোই লোডশেডিং নয়। রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী আরো বলেন,বিদ্যুতের শর্টেজ নেই। ট্রান্সফরমার একটাই। লোড বাড়ায়নি কেউ। মানুষের লোড বাড়ানো উচিত। বিদ্যুৎ উৎপাদনে আমরা এক নম্বর। বিদ্যুতের অভাব নেই। লোড বাড়ানো উচিত প্রত্যেকের। আমরা আবেদন করছি। মানুষের উচিত এগিয়ে আসা। তিনি বলেন,আজও মিটিং আছে সিইএসসির সঙ্গে। বিদ্যুৎ হুকিং রুখতে বিদ্যুৎ দপ্তর সর্বদা কড়া নজরদারি চালাচ্ছে বলেও বিদ্যুৎ মন্ত্রী এদিন জানান।
বৃহস্পতিবার গ্রুপ ডি তে(Group- D) দুই কুস্তিগিরকে চাকরি দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের তরফে।রবি জসওয়াল, বাড়ি বিডন স্ট্রীট, বিএ হিন্দী থার্ড ইয়ারের ছাত্র। বয়স ২৭ বছর। স্টেট চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জেতে, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়েছে।নন্দন দেবনাথ, আলিপুরদুয়ারের ছেলে, ফিজিক্যাল এডুকেশন নিয়ে স্নাতক। বছর ৩০। উওর কলকাতার জোড়াবাগানে থাকে। ১০০ দিনের কাজ করে নন্দন। খাওয়া দাওয়ার সমস্যা হত। অর্থনৈতিক পরিকাঠামো অভাব রয়েছে সেখানে। প্রত্যেক রাজ্যের পরিকাঠামো উন্নতির প্রয়োজন। প্রত্যেক রাজ্যের বাচ্চাদের ভালো পরিকাঠামো দরকার। ভালো ম্যাট প্রয়োজন বলে এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। দুই কুস্তিগীরকে স্ট্যাটিসটিক্স এন্ড প্ল্যানিং বিভাগে চাকরি দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর কোটা থেকে চাকরি দেওয়া হয়।