পুলিশ ও সংবাদমাধ্যমের সামনেই ১২টি বুলেটে আতিক আহমেদ ও তাঁর ভাই আশরফকে ঝাঁঝরা করে দেয় আততায়ীরা। সেই সময় আতিক ও আশরফকে প্রয়াগরাজের এক মেডিক্যাল কলেজে চেকআপের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন তুলল, কেন সেই সময় ওই দু’জনকে হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল অ্যাম্বুল্যান্সে না তুলে? গ্যাংস্টারদের খুনের পর তদন্তে পুলিশ কী কী পদক্ষেপ করেছে সেই সংক্রান্ত রিপোর্টও চাওয়া হয়েছে। রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে ঝাঁসিতে আতিকের ছেলে আসাদের এনকাউন্টার নিয়েও।পুলিশি নিরাপত্তার মধ্যে আতিক-আশরফকে হত্যার পর উত্তরপ্রদেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিরোধীরা সমালোচনা করেছে, যোগীর শাসন গুন্ডারাজ চলছে রাজ্যে। বিচার ব্যবস্থা অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে। আতিক-আশরফের আইনজীবীর বিস্ফোরক দাবি, তাঁর মক্কেলদের যখন প্রয়াগরাজ থেকে বরেলিতে নিয়ে যাওয়া হয়, সেই সময় পুলিশ লাইনে নিয়ে গিয়ে এক পুলিশকর্তা আশরফকে হুমকি দেন, ”এ যাত্রায় বেঁচে গেলি, কিন্তু জেল থেকে বেরোনোর ১৫ দিনের মধ্যে খতম করে দেব।” এই দাবি ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।