জলদাপাড়া অভয়ারণ্যে চারদিনে পাঁচটির গন্ডারের মৃত্যুর পর সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২৬৭। কিন্তু একের পর এক গন্ডারের দেহ উদ্ধার হলেও রোগের কারণ এখনও অজানা। জঙ্গলে অ্যানথ্রাক্স ছড়াল কি না জানতে মৃত গন্ডারের রক্তের নমুনা বেলগাছিয়ার পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই পরিস্থিতিতে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। জঙ্গলের শিসামারা ও মালঙ্গি বিট এলাকাকে ‘কোয়ারেন্ডাম’ অর্থাৎ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। সেখানে বন্যপ্রাণীদের যাতায়াত বন্ধ করেছে বনদপ্তর। দুই এলাকাকে ঘিরে রেখেছে কুনকি হাতি।