হক জাফর ইমাম, মালদা: যুবতীর অর্ধনগ্ন অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ শনাক্ত করল তার পরিবার। গত সাতদিন আগে মালদা ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালী গ্রাম পঞ্চায়েতের টিপাজানি চাকলা এলাকায় একটি আম বাগান থেকে এক যুবতীর অর্ধনগ্ন অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায় মালদা ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। এরপরই মালদা ইংরেজবাজার থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামে।সোশ্যাল মিডিয়ায় মৃতদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে শিলিগুড়ি ডাবগ্রাম থেকে এক মহিলা মালদায় ছুটে আসেন।বুধবার সকালে মালদা মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের মর্গে গিয়ে যুবতীর মৃতদেহ শনাক্ত করেন। ওই মহিলা স্বীকার করেন মৃত যুবতী তার মেয়ে। সে গত ২ ডিসেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিল।দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি করেছেন।তিনি বলেন যেভাবে তার মেয়েকে পুড়িয়ে খুন করা হয়েছে তেমনই শাস্তি দেওয়া হোক অভিযুক্তদের।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবতীর নাম, ঝুমা দে (২২)। বাড়ি শিলিগুড়ি থানার অম্বিকানগর এলাকায়।তবে ওই যুবতী কিভাবে মালদায় এল এবং কিভাবে তাকে খুন করা হয়েছে, তা তদন্ত করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ঘটনার সন্দেহে
বাপন ঘোষ (২৮) সহ ৪ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ।সাত দিনের মাথায় অগ্নিদগ্ধ যুবতীর মৃত্যু রহস্যের কিনারা করে জেলা পুলিশ।গত ৫ ডিসেম্বর সকালে ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালী গ্রাম পঞ্চায়েতের টিপাজানি এলাকায় একটি আম বাগান থেকে এক অজ্ঞাত যুবতীর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ।এলাকা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।এরপর তদন্ত শুরু করে তদন্তকারী অফিসারেরা। যুবতীর পরিচয় জানতে এলাকায় বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। এলাকায় লাগানো সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পরীক্ষা করে তদন্ত শুরু করে তারা। কিন্তু কোনমতেই মৃত্যু রহস্যের কিনারা করতে পারছিলোনা পুলিশ।
অবশেষে সাত দিনের মাথায় ওই যুবতীর মৃত্যু রহস্য কিনারা করে জেলা পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবতীর নাম ঝুমা দে(২২)। বাড়ি শিলিগুড়ি থানার অম্বিকানগর এলাকায়। মঙ্গলবার রাতে তদন্তে নেমে পুলিশ এই ঘটনায় বাপন ঘোষ সহ চারজনকে আটক করে এই ঘটনায় জেলা পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া একটি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান,মৃত যুবতী শিলিগুড়ির বাসিন্দা তার সাথে অবৈধ সম্পর্ক তৈরি হয় কোতুয়ালি এলাকার বাপন ঘোষে সঙ্গে। তিনি বলেন, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাপন ঘোষ এবং তার স্ত্রীর সাথে বচসা চলছিল। পুলিশের জেরায় একথা স্বীকার করেছে বাপন। এই কারণে হয়তো বাপন ঘোষ খুনের চক্রান্ত’ করে তিনি বলেন, এখনও নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না তার সাথে আরো কেউ ছিল কিনা।যে স্থান থেকে যুবতীর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়েছিল তার থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ওই বাপনের বাড়ি।তদন্তে নেমে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আরও তিনজনকে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য
হক জাফর ইমাম, মালদা:
যুবতীর অর্ধনগ্ন অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ শনাক্ত করল তার পরিবার। গত সাতদিন আগে মালদা ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালী গ্রাম পঞ্চায়েতের টিপাজানি চাকলা এলাকায় একটি আম বাগান থেকে এক যুবতীর অর্ধনগ্ন অগ্নিদগ্ধ মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায় মালদা ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। এরপরই মালদা ইংরেজবাজার থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নামে।সোশ্যাল মিডিয়ায় মৃতদেহ উদ্ধারের খবর পেয়ে শিলিগুড়ি ডাবগ্রাম থেকে এক মহিলা মালদায় ছুটে আসেন।
বুধবার সকালে মালদা মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের মর্গে গিয়ে যুবতীর মৃতদেহ শনাক্ত করেন। ওই মহিলা স্বীকার করেন মৃত যুবতী তার মেয়ে। সে গত ২ ডিসেম্বর থেকে নিখোঁজ ছিল।দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি করেছেন।তিনি বলেন যেভাবে তার মেয়েকে পুড়িয়ে খুন করা হয়েছে তেমনই শাস্তি দেওয়া হোক অভিযুক্তদের।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবতীর নাম, ঝুমা দে (২২)। বাড়ি শিলিগুড়ি থানার অম্বিকানগর এলাকায়।
তবে ওই যুবতী কিভাবে মালদায় এল এবং কিভাবে তাকে খুন করা হয়েছে, তা তদন্ত করে ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। ঘটনার সন্দেহে
বাপন ঘোষ (২৮) সহ ৪ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ।সাত দিনের মাথায় অগ্নিদগ্ধ যুবতীর মৃত্যু রহস্যের কিনারা করে জেলা পুলিশ।
গত ৫ ডিসেম্বর সকালে ইংরেজবাজার থানার কোতোয়ালী গ্রাম পঞ্চায়েতের টিপাজানি এলাকায় একটি আম বাগান থেকে এক অজ্ঞাত যুবতীর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ।
এলাকা থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
এরপর তদন্ত শুরু করে তদন্তকারী অফিসারেরা। যুবতীর পরিচয় জানতে এলাকায় বারবার জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। এলাকায় লাগানো সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পরীক্ষা করে তদন্ত শুরু করে তারা। কিন্তু কোনমতেই মৃত্যু রহস্যের কিনারা করতে পারছিলোনা পুলিশ।
অবশেষে সাত দিনের মাথায় ওই যুবতীর মৃত্যু রহস্য কিনারা করে জেলা পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবতীর নাম ঝুমা দে(২২)। বাড়ি শিলিগুড়ি থানার অম্বিকানগর এলাকায়।
মঙ্গলবার রাতে তদন্তে নেমে পুলিশ এই ঘটনায় বাপন ঘোষ সহ চারজনকে আটক করে।
এই ঘটনায় জেলা পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া একটি সাংবাদিক বৈঠক করে জানান,মৃত যুবতী শিলিগুড়ির বাসিন্দা তার সাথে অবৈধ সম্পর্ক তৈরি হয় কোতুয়ালি এলাকার বাপন ঘোষে সঙ্গে। তিনি বলেন, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাপন ঘোষ এবং তার স্ত্রীর সাথে বচসা চলছিল। পুলিশের জেরায় একথা স্বীকার করেছে বাপন। এই কারণে হয়তো বাপন ঘোষ খুনের চক্রান্ত’ করে।
তিনি বলেন, এখনও নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না তার সাথে আরো কেউ ছিল কিনা।যে স্থান থেকে যুবতীর অগ্নিদগ্ধ দেহ উদ্ধার হয়েছিল তার থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে ওই বাপনের বাড়ি।তদন্তে নেমে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। আরও তিনজনকে আটক করা হয়েছে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য।বৃহস্পতিবার অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হবে।