প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমানকে আকাশসীমা ব্যবহার করতে দেয়নি পাকিস্তান। এনিয়ে বৈশ্বিক বেসামরিক বিমান চলাচল বিষয়ক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশনকে (আইসিএও) নালিশ করে ভারত। এনিয়ে আইসিএও’র বক্তব্যও মোদি সরকারকে হতাশ করেছে। আইসিএও জানিয়েছে, এক্ষেত্রে তাদের কিছু করার নেই। আইসিএও জানিয়েছে, এক্ষেত্রে তাদের কিছু করার নেই। আইসিএও বলেছে, একমাত্র অসামরিক বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে তারা হস্তক্ষেপ করতে পারে। সামরিক বিমান বা কোনও দেশের প্রধানমন্ত্রী বা জাতীয় নেতৃবৃন্দকে বহনকারী বিমানগুলি ‘রাষ্ট্রীয় বিমান’ হিসাবে বিবেচিত হয়, সেগুলির বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে অপারগ তারা। আইসিএও’র মুখপাত্র বলেছেন, শিকাগো কনভেনশন অনুযায়ী আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান চলাচলের ক্ষেত্রেই কোনও দেশের সরকারকে সহযোগিতা করতে পারে আইসিএও, কিন্তু কোনও রাষ্ট্রীয় বা সামরিক বিমানের ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপে সক্ষম নয় । জাতীয় নেতৃবৃন্দকে বহনকারী বিমানগুলি রাষ্ট্রীয় বিমান হিসাবে বিবেচিত হয় এবং তাই সেগুলি আইসিএওর বিধানের মধ্যে পড়ে না, জানান ওই মুখপাত্র। সোমবার সৌদি সফরে যাওয়ার সময় মোদির বিমানকে পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার অনুমতি দেয়নি পাক সরকার।
ফাইল চিত্র।