জেলা

করনদিঘী খুনের কিনারা করল পুলিশ

রায়গঞ্জ: ব্যবসায়িক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পেরে উঠতে না পারায় ভাড়াটে খুনীদের দিয়ে খুন করা হয়েছিল করনদিঘীর পোল্ট্রি ব্যাবসায়ী সুবেশ দাসকে। খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে ধৃত অপর পোল্ট্রি ব্যবসায়ী নিসারুল ইসলাম পুলিশের জেরায় তা স্বীকারও করে।পাঁচজন ভাড়াটে খুনি দিয়ে সুবেশ দাসকে খুন করা হয়েছিল নবমীর সন্ধ্যায়। রবিবার ধৃত নিসারুল ইসলামকে ইসলামপুর এসিজেএম আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।করনদিঘীর পোলট্রি ব্যবসায়ী সুবেশ দাস খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ধরা পড়ায় স্বস্তি এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে। ধৃতকে জেরা করে ওই খুনের ঘটনার কিনারা করার চেষ্টা করছে করনদিঘী থানার পুলিশ।থানা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে জাতীয় সড়কের ধারে সুবেশবাবুর দোকানে নবমীর সন্ধ্যায় হামলা চালায় আততায়ীরা। পয়েন্ট ব্ল্যাংক রেঞ্জ থেকে তাঁর বুকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। ক্যাশবাক্স থেকে টাকা হাতিয়ে তথ্যপ্রমান লোপাটের জন্য দোকানের সিসিটিভি নষ্ট করে চম্পট দেয় দুস্কৃতীরা।ওই ঘটনায় ব্যবসায়ী মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। ঘটনার তদন্তে নামে উত্তর দিনাজপুর জেলা পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ।রবিবার করনদিঘী থানা এলাকার কামাত গ্রামের বাসিন্দা পোল্ট্রি ব্যাবসায়ী নিসারুল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ।