সিএএ-বিরোধী প্রতিবাদীদের নামে হোর্ডিং পড়েছে লখনউ জুড়ে। গত ডিসেম্বরে আন্দোলন এবং তাণ্ডব চালানো অভিযোগ ছিল তাঁদের বিরুদ্ধে। এমন ৫৬ জনের নাম, পরিচয় তো রয়েছেই, তাতে লেখা আছে, ক্ষতিপূরণ না দিতে পারলে, বাজেয়াপ্ত করা হবে তাঁদের সম্পত্তি। সেই তালিকায় রয়েছেন সমাজকর্মী-রাজনীতিবিদ সদফ জাফর, আইনজীবী মহম্মদ শোহেব, প্রাক্তন আইপিএস অফিসার এসআর দারাপুরীরা। যোগী সরকারের এ ধরনের পদক্ষেপে খোদ উত্তর প্রদেশ হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিতভাবে মামলা করল। নজিরবিহীনভাবে ছুটির দিনে রবিবার শুনানি শুনলেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি গোবিন্দ মাথুর। সরকারের এ ধরনের পদক্ষেপকে তীব্র ভর্তসনা করেন তিনি। প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, এভাবে সরকার ব্যক্তিগত পরিসর এবং স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারে না। শুনানি শুরু আগে সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে জানতে চাওয়া হয়। তবে, রায়দান স্থগিত রাখা হয়। আগামিকাল দুপুর ২টো নাগাদ রায় দিতে পারে আদালত।