বৃহস্পতিবার বিজেপির মূল কার্যালয় মুরলীধর সেন লেনে বিজেপি কর্মীদের একাংশের এই বিক্ষোভ এবার সরাসরি সেই প্রশ্নই তুলে দিল। এদিন, জেলা থেকে মণ্ডল, এমনকি বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, অমিতাভ চক্রবর্তী-সহ রাজ্যের সমস্ত স্তরের সাংগঠনিক নেতৃত্বের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ দেখালেন বিক্ষুব্ধ শিবিরের নেতাকর্মীরা। এদিনের লিফলেট-এ জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, দীপক বর্মণ, জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো এবং প্রত্যুষ মণ্ডলকে হঠানোর দাবিও তোলা হয়৷ এমনকি, নেতাদের পাঁচতারা হোটেলে বৈঠক করা নিয়ে করা হয় তীব্র কটাক্ষ৷
এদিনের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘আমার মনে হয় সবার কথা শোনা হচ্ছে না, যারা পার্টির দায়িত্বে আছেন উচিত সবার সঙ্গে কথা বলা, সবার কথা শোনা।’’ বুধবার বিজেপির সল্টলেক কার্যালয়ে বারাসতের জেলা সভাপতিকে অপসারণের দাবিতে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দলীয় কার্যালয়ের গেট ভেঙে ভিতরে ঢোকার চেষ্টা থেকে শুরু করে বিষয় গড়ায় মারপিট পর্যন্ত।