এবার শীতলকুচিকাণ্ডে সিআইএসএফের ২ অফিসার সহ ৬ জওয়ানকে তলব করল সিআইডি। মঙ্গলবার বেলা ১১টার সময় ভবানীভবনে তাঁদের হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। ওই জওয়ানদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য় ইতিমধ্য়ে সিআইএসএফ-এর আইজি-কে চিঠিও পাঠিয়েছেন সিআইডি-র তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, পালটা চিঠিতে ভার্চুয়ালি জিজ্ঞাসাবাদের আরজি জানিয়েছেন সিআইএসএফ-এর আইজি। করোনা পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল জিজ্ঞাসাবাদের জন্য় আরজি জানান হয়েছে। তবে সেই আরজি খারিজ করেছেন সিআইডি-র তদন্তকারীরা। মঙ্গলবার নির্দিষ্ট সময়ে সশরীরে ভবানীভবনে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে সিআইএসএফ-এর ওই ছয় জওয়ানকে। সূত্রে খবর, ১০ এপ্রিল জোড়পাটকির ১২৬ নম্বর বুথের দায়িত্বে ছিলেন তাঁরা। এছাড়া, সোমবার ভবানীভবনে ডেকে পাঠান হয় মাথাভাঙা থানার আইসিকে। ১০ এপ্রিল শীতলকুচিতে কী ঘটেছিল? থানার আইসি হিসাবে তিনি কী ব্য়বস্থা নিয়েছিলেন? শীতলকুচি কাণ্ডের দিন সেখানকার সেক্টর অফিসার এএসআই রাফা বর্মন এবং QRT অফিসার এএসআই সুব্রত মণ্ডলকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন সিআইডি-র তদন্তকারীরা। সূত্রে খবর, তদন্তে উঠে এসেছে ১০ এপ্রিল শীতলকুচিতে গণ্ডগোল শুরু হলে, কাউকে না জানিয়েই ঘটনাস্থলে চলে যান QRT অফিসার। সেই বিষয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারীরা। শীতলকুচিকাণ্ডে আগেই মাথাভাঙা থানার তদন্তকারী অফিসারকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিআইডি।