বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৫ মিনিটে সিজিও চত্বরে এলেন অভিষেক। ঠিক এক ঘণ্টার মাথায় ১২টা বেজে ৬ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্সের গেট দিয়ে বেরিয়েও এলেন। এত তাড়াতাড়ি? আগে অভিষেককে টানা ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। তার আগেও ৬-৭ ঘণ্টার কমে কিছু হয়নি। তাহলে এবার? তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক জানান, ‘আমি ওঁদের ৬০০০ পাতার নথিপত্র জমা দিয়ে এসেছি। ওঁরা বলেছেন, এত নথি দেখতে সময় লাগবে। দরকার পড়লে আপনাকে আবার ডেকে পাঠাব।’ এদিন অভিষেক আরও বলেন, ‘আমার লুকানোর কিছু নেই। আমি আগেও এসেছি। দিল্লিতেও গিয়েছি। আমি চাইলে আমার আইনজীবী মারফত জানাতে পারতাম। আমি তা করিনি। আর দরকার হলে আমার স্টেটমেন্ট জমা দিয়ে দিক আদালতে। আমি কি বলেছি আদালতে জমা দিক। আমার বিরুদ্ধে প্রমাণ থাকলে বলুক। আমি ফাঁসির মঞ্চে যেতে প্রস্তুত। ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট বলেছিল আগে নথি দেখুক। তারপর মনে হলে ডাকুক। আমি সেটা সামনে রেখে অজুহাত দিয়ে না আসতে পারতাম। আমি দিল্লিতে মিটিং আছে বলে আসব না বলতে পারতাম। অতীতেও অজুহাত দিইনি, বর্তমানে অজুহাত দিচ্ছিনা, ভবিষ্যতেও দেবনা। মাত্র দু’দিনে সব নথি জমা দিয়েছি।’