ব্রাজিল: ১ (‘১০৫ নেইমার) , ক্রোয়েশিয়া: ১ (‘১১৭ ব্রুনো পেটকোভিচ)
ক্রোয়েশিয়া: ৪, ব্রাজিল: ২ (টাইব্রেকার)
ফের একবার বিপক্ষের কাছে ত্রাস হয়ে উঠলেন ক্রোয়েশিয়ার গোলকিপার ডমিনিক লিভাকোভিচ। জাপানকে টাইব্রেকারে রুখে দেওয়ার পর এবার নিজের জোড়া গ্লাভসে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে দিলেন। ফলে নেইমারের লড়াই ও গোল জলে গেল। ২০০২ সালের পর থেকে এই নিয়ে পাঁচবার বিশ্বকাপের নক আউট পর্বে ইউরোপের একাধিক দলের কাছে হারতে হয়েছিল। ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, বেলিজিয়ামের তালিকায় নাম লিখিয়ে পরপর দু’বার কাপ যুদ্ধের সেমি ফাইনালে চলে ক্রোয়েশিয়া। বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল ব্রাজিল। য়েশিয়ার কাছে টাইব্রেকারে হেরে ছিটকে গেলেন নেইমাররা। অতিরিক্ত সময়ে নেইমারের গোলেও লাভ হল না। ক্রোয়েশিয়া জিতে গেল ৪-২ ব্যবধানে। আবার টাইব্রেকারে বাজিমাত করল ক্রোয়েশিয়া। পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের ফের হার দেখতে হল। ১৩ বার নেমারদের শট ও পেনাল্টি বাঁচিয়ে নায়ক ক্রোয়েশিয়ার গোলকিপার লিভাকোভিচ। জাপানের বিরুদ্ধে টাইব্রেকারে তিনি হয়ে উঠেছিলেন দলের ত্রাতা। তিনটি শট বাঁচিয়ে দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে তুলেছিলেন ডমিনিক লিভাকোভিচ। কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে আরও এক বার পাহাড় হয়ে দাঁড়ালেন ক্রোয়েশিয়ার ৬ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার গোলরক্ষক।