লটারি প্রতারণা মামলায় শুক্রবারেও ইডির তল্লাশি অভিযান জারি। এদিন সকাল থেকেই কলকাতার লেকমার্কেট-সহ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। মহিষবাথান, মাইকেল নগর, রাসবিহারী এভিনিউ-সহ একাধিক জায়গায় অভিযান চলে। দক্ষিণ ভারতে সপ্তাহ খানেক ধরে এই কেসে অভিযান চালিয়েছে ইডি। সেই সূত্র ধরেই উঠে এসেছে কলকাতা যোগ। দিল্লি ও কলকাতা টিমের যৌথ অভিযানেই চলছে তল্লাশি। সূত্রের খবর, ফরচুন গ্যামলিং সংস্থার অধীনেই চলছিল একাধিক লটারি ব্যবসা। বৃহত্তর ষড়যন্ত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কয়েক হাজার কোটি টাকা মূল্যের অবিক্রিত টিকিট উদ্ধার হচ্ছে। ইডি সূত্রে খবর, এই অবিক্রিত টিকিটের মধ্যে পুরস্কার ঘোষণা হত। অবিক্রিত টিকিট দেখানো হত বিক্রি হয়েছে। আদতে যিনি পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি ওই সংস্থার লোক। সেই টাকা ঘুরে নিজেদের সংস্থায় থেকে যেত। মাইকেল নগরে লটারির ছাপাখানা রয়েছে। সেখানেও তল্লাশি চালানো হয়। অন্য দিকে, লেক মার্কেটের এক আবাসনেও তল্লাশি চলে।