সকাল থেকেই নজরে ছিল সুপ্রিম-শুনানির দিকে। সুপ্রিম কোর্ট ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় ১৬ জুলাই পর্যন্ত শিক্ষকদের বহাল রাখার নির্দেশ দিয়েছিল। আজ ১৬ জুলাই। চাকরি বাতিল মামলায় শীর্ষ আদালত কী নির্দেশ দেয়, সেদিকেই নজর ছিল সব পক্ষের। তবে মঙ্গলবার শীর্ষ আদালতে পিছিয়ে গেল এই মামলার শুনানি। সঙ্গেই আদালতের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যেই মামলার সঙ্গে যুক্ত পাঁচ পক্ষকে নিজেদের বক্তব্য হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে। ওই নির্দিষ্ট সময়সীমার পরে আর কোনও পক্ষের বক্তব্য শোনা হবে না বলেও জানানো হয়েছে। সঙ্গেই জানানো হয়েছে, এই পাঁচ পক্ষের বাইরে কেউ হলফনামা দিতে চাইলে, তাদের পাঁচ পাতার মধ্যে বক্তব্য পেশ করতে হবে। সূত্রের খবর তেমনটাই। কলকাতা হাইকোর্টের চাকরি বাতিলের নির্দেশের উপর অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল দেশের শীর্ষ আদালত। জানানো হয়েছিল চাকরি বেআইনি প্রমাণিত হলে পরবর্তী পদক্ষেপ। ততদিন পর্যন্ত চাকরিতেই বহাল থাকবেন তাঁরা। মঙ্গলবার এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিলের মামলার শুনানি ছিল দেশের শীর্ষ আদালত্বারদিনের প্রথমভাগেই এই মামলা উঠেছিল প্রধানবিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে। তবে রায়দান নয়, শুনানি পিছিয়ে গেল শীর্ষ আদালতে। প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ এদিন জানায়, সিদ্ধান্ত জানানোর আগে আদালত মামলার সঙ্গে যুক্ত পাঁচ পক্ষের বক্তব্য শুনবে।


