এয়ারপোর্ট থেকে নিউ গড়িয়া পর্যন্ত চলবে মেট্রো রেল ৷ মহিষবাথানের এলাকার উপর দিয়ে চলবে মেট্রো ৷ তাই মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের আবেদনে গতকাল সেই প্রস্তাবিত এলাকা পরিদর্শনে আসেন প্রথম সুজিত বসু ৷ বহু দিন ধরে মেট্রো রেল সম্প্রসারণের কাজ আটকে রয়েছে ৷ কেন আটকে রয়েছে তা সরেজমিনে খতিয়ে দেখলেন সুজিত বসু ৷ মেট্রো রেল সম্প্রসারণের জন্য কেন্দ্র সরকার বরাদ্দ অর্থ দিয়ে দিয়েছে ৷ অথচ জমিজটের কারণে সেই কাজ তেমনভাবে এগোয়নি ৷ মহিষবাথানের প্রস্তাবিত এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়ি, দোকান ও হাট ৷ সব মিলিয়ে প্রায় ৭৪ টি বাড়ি-দোকান-হাট রয়েছে ৷ পরিদর্শনের পরে সুজিত বসু বলেন, “মেট্রো রেল সম্প্রসারণের জন্য চিহ্নিত এলাকায় রয়েছে বাড়ি-দোকানবাজার ৷ এইসব দোকান বাড়ির জন্য পিলার তৈরির কাজে যথেষ্ট সমস্যা দেখা দিচ্ছে ৷ বিষয়টি দেখার জন্য আমাকে পরিদর্শনের আবেদন করা হয় ৷ এদের পুনর্বাসনের জন্য জায়গা দেখতে হবে ৷ তিনি আরও জানান, “দোকানগুলি সরকারি জমিতে রয়েছে ৷ এদের সঙ্গে আলোচনা করে পাশের জমিতে স্থানান্তরিত করার কাজ করতে হবে ৷ সেই কাজ যাতে সুষ্ঠু ভাবে এগোয় তার দিকে বিশেষভাবে নজর দেব ৷” এদিন সুজিত বসুর সঙ্গে পরিদর্শনে যান বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, মেট্রো রেল আধিকারিকরা, নব-দিগন্ত টাউনশিপের আধিকারিকরা, বিধাননগর পুলিশ কমিশনার-সহ পুলিশ আধিকারিকরা ৷