ভোটের নামে প্রহসন চলছে ৷ রাজ্যে ধর্ষিত গণতন্ত্র ৷ এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ৷ তাঁর অভিযোগ, “বিজেপির কর্মী সমর্থকদের রাস্তা থেকে আটক করা, বুথ জ্যাম, এজেন্টদের মেরে বের করে দেওয়া হচ্ছে ৷ এভাবে ভোট করানোর থেকে প্রশাসক বসিয়ে রাখাটাই ভাল ছিল ৷” এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতির বিরুদ্ধে নিজের ওয়ার্ডে গিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ নিয়ে চরম উত্তেজনা ছড়ায়। আর এই অভিযোগ জানার পর বালুরঘাটের ২২ নম্বর ওয়ার্ডের ৬৮ নম্বর বুথের সামনে থেকে সুকান্ত মজুমদারকে সরিয়ে দিতে আসেন নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধরা। এ বিষয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন কমিশনের আধিকারিক এবং বালুরঘাট থানার আইসি।
যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, এটি তাঁর নিজের ওয়ার্ড। পাশাপাশি তৃণমূলের জটলা সরিয়ে দিলে তবেই তিনি যাবেন বলে জানান। তৃণমূল প্রার্থী প্রদীপ্তা চক্রবর্তী বলেন, তৃণমূল কোনও জটলা করেনি। শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছিল। বিজেপির রাজ্য সভাপতি এসে উত্তেজনা সৃষ্টি করেন। এদিনই সকালে তিনি আরও একধাপ এগিয়ে উসকানিমূলক পরামর্শ দেন দলের নেতা-কর্মীদের। তিনি বলেন, ভোটারদের যারা প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে, তাদের থাপ্পড় মারুন। পুলিস না পারলে আপনি থাপ্পড় মারুন।