গণধর্ষণ ও নারকীয় নির্যাতনে মৃত্যু হাতরাস নির্যাতিতার । এখানেই শেষ হল না হাতরাস নির্যাতিতার করুণ পরিণতি। সত্কারেও জুটল চরম অপমান, অবহেলা। জানা গিয়েছে গতকাল দিল্লি থেকে জবরদস্তি দেহ নিয়ে যায় পুলিস। মধ্যরাতেই বাড়ির অদূরে খেতে দাহ করে দেওয়া হয় তাঁর দেহ। সবমিলিয়ে পরিজনহীন শেষকৃত্য দলিত তরুণীর। এখানেই শেষ নয়। জানা যাচ্ছে, সন্তানহারা পরিবারের ওপরে অকথ্য জুলুম চালানো হয়। দিল্লির হাসপাতালে ধরনাতেও হানা দেয় পুলিস। জবরদস্তি বাবা ভাইকে নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামে। মায়ের আকুতিতেও নেই হেলদোল। বাড়িতে পৌঁছলই না ধর্ষিতার দেহ। রাত ১০টা নাগাদ হাসপাতাল থেকে দেহটি ছেড়ে দেওয়া হলে, তাঁদের কিছু না জানিয়েই পুলিস দেহটি নিয়ে চলে যায় বলে অভিযোগ করেন নির্যাতিতার বাবা ও দাদা। জানা যাচ্ছে, সেখান থেকেই তাঁদের ওপর শুরু হয় জুলুম। এরপর তাঁদের সঙ্গে নিয়ে হাথরসের উদ্দেশে রওনা দেয় উত্তরপ্রদেশ পুলিস। বাড়িতে না পাঠিয়েই খেতে নিয়েগিয়ে জবরদস্তি জ্বালিয়ে দেওয়া হয় দেহ।