বাঙালির শৈশব মানেই তো ফেলুদা , হীরক রাজা , গুপী-বাঘা , প্রফেসর শঙ্কু ৷ সেই প্রফেসরকে সেলুলয়েডের পর্দায় জীবন্ত দেখার লোভ আর কেই বা সামলাতে পারে ! সঙ্গে যখন আবার উপরি পাওনা আমাজনের তিরে ম্যানাউসের জঙ্গল , সাও পাওলো কিংবা ব্রাসিলিয়া ৷ বাঙালির ভালো লাগার সবকটা উপাদানের ককটেল নিয়ে প্রেক্ষাগৃহে হাজির সন্দীপ রায়ের ‘প্রফেসর শঙ্কু ও এল ডোরাডো’। আজ বহু প্রতিক্ষার পর মুক্তি পেল এই ছবি। সন্দীপ রায়ের পরিচালনায় বইয়ের পাতা থেকে সিলভার স্ক্রিনে আবির্ভাব প্রফেসর শঙ্কুর। ফেলে আসা শৈশবের স্বাদের পুনরাবৃত্তি করতে এই বড়দিনের আমেজে ‘প্রফেসর শঙ্কু ও এল ডোরাডো’ দেখতে হলমুখী হতেই হবে বাংলা সিনেমার দর্শকদের। মুক্তির আগে গতকাল ছিল প্রফেসর শঙ্কুর প্রিমিয়ার। দক্ষিণ কলকাতার অভিজাত শপিং মলের মাল্টিপ্লেক্সে বসেছিল প্রিমিয়ারের আসর। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছবির পরিচালক সহ অন্যান্য কলাকুশলীরা। ছবিতে প্রফেসরের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় ও নকুড়বাবুর চরিত্রে আছেন শুভাশিস মুখোপাধ্যায়। সব্যসাচী চক্রবর্তী , অনির্বাণ ভট্টাচার্য, কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় , গৌরব-রিধিমা , অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়রা উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ারের আসরে৷